হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ধর্ম ছাড়াও রেমাক্রী ইউনিয়নে আরো একটি ধর্মের প্রচলন রয়েছে দীর্ঘদিন যাবত। তবে কয়েক বছর আগে ম্রোদের মধ্যে একটা নতুন ধর্ম ‘ক্রামা’ আর্বিভাবের ফলে বর্তমানে ম্রোদের একটি অংশ ক্রামা ধর্মের অনুসারি। সপ্তদশ শতাব্দীর দিকে মুরুং উপজাতিরা উক্ত অনুসরন করতে থাকে। বর্তমানে কিছু ত্রিপুরা আদিবাসীও এই ধর্মের অনুসারী হিসেবে দেখা যায়। পাড়া ভিত্তিক কিছু জনগোষ্ঠীর মধ্যে এই ধর্মের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। যেমন:
১। আদা পাড়া ক্রামাঘর
২। ঙৈখং পাড়া ক্রমাঘর
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস